নবীগঞ্জ প্রতিনিধি| নবীগঞ্জের হরিপাদ দাশের বিরুদ্ধে জাল সার্টিফিকেট ব্যবহার করে বক্তারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে চাকুরী নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, নবীগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের মুরাদপুর গ্রামের মৃত সুরেশ চন্দ্র দাশ এর পুত্র হরিপদ দাশ ১৯৮৪ ইং সনে নবীগঞ্জ জে কে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মানবিক বিভাগে এস.এস.সি পাস করেন। এরপর ১৯৮৭ ইং সনে শায়েস্তাগঞ্জ কলেজ থেকে বানিজ্য বিভাগে এইচ.এস.সি (তৃতীয় বিভাগে) পাস করে আর লেখাপড়া করেননি। পরবর্তীতে ১৩/০৯/১৯৯০ তারিখে বক্তারপুর আবুল খায়ের উচ্চ বিদ্যালয়ে অস্থায়ী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ লাভ করে। কিন্তু স্নাতক (সম্মান) ছাড়া তিনি সহকারী শিক্ষক হিসেবে (এমপিওভূক্ত ) হওয়ার জন্য দীর্ঘ ২২ বছর পর ২০০৯ সালে দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির একটি জাল সার্টিফিকেট বানান।
জাল সার্টিফিকেট দেখিয়ে ২০১১ সালে তিনি
এমপিওভূক্তি লাভ করেন। এমপিওভূক্তির ইনডেস্ক নং-
১০২১১৩৫৪৭৫। জাল সার্টিফিকেট ব্যবহার করে
শিক্ষকতা করায় ওই স্কুলের শিক্ষার মান নিয়ে জনমনে
নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।